Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

বঙ্গবন্ধুর সেচ ভাবনা

বঙ্গবন্ধুর সেচ ভাবনা

মো: জিয়াউল হক

যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান...। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে ক্ষুধা, অপুষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচন করে দেশের অর্থনীতি সুদৃঢ় করাই হোক অঙ্গীকার।  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন তারপর পাকিস্তান থেকে ফিরে এসে একটি যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশকে কিভাবে পুনর্গঠন করা যায়, সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। তখন যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশে চলছিল ক্ষুধা ও দুর্ভিক্ষ।  তিনি স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে দেশের কৃষি ও  কৃষকের সর্বাঙ্গীণ উন্নয়ন এবং স্বনির্ভরতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেন। বিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ, সার ও সেচের পানি ব্যবহারের মাধ্যমে গম, ভুট্টা, ধান প্রভৃতির উৎপাদন অতিদ্রুত যে সাফল্য অর্জিত হয়েছে তাকে ‘সবুজ বিপ্লব’ (Green Revolution) হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এখানে ‘বিপ্লব’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে দ্রুত পরিবর্তনের অর্থে। এ পরিবর্তনটি এসেছে প্রচলিত (Conventional) পদ্ধতির চাষাবাদ থেকে অধিক উৎপাদনক্ষম প্রযুক্তির চাষাবাদে রূপান্তরের মাধ্যমে। আর ‘সবুজ’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে উৎপাদিত শস্যে ও কাঁচা রঙ হিসেবে। বাস্তবে দেখা যায়, শস্য যৌবন প্রাপ্ত হলে এর নান্দনিক সবুজ রং প্রকাশ পায়। তিনি এ ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য হতে মুক্তির জন্য বাংলার কৃষক ভাইদের নিকট ‘সবুজ বিপ্লব’ এর ডাক দেন। তাঁর এ ডাকে ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তির নিমিত্ত অধিক খাদ্যশস্য উৎপাদনের লক্ষ্যে সেচ কার্যক্রমের ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করা হয়। বাংলাদেশের সেচ ব্যবস্থা ধান উৎপাদন ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। ধান ব্যতিরেকে অন্যান্য ফসল উৎপাদনেও সীমিত আকারে সেচ ব্যবহৃত হচ্ছে। এককভাবে ধান চাষে সেচ সুবিধার আওতায় জমির পরিমাণ ৯০-৯৫% এবং অন্যান্য ফসলে অবশিষ্ট ৫-১০% রয়েছে। সেচ ব্যবস্থাপনা ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ কমানোর মুখ্য ভ‚মিকা পালন এবং যা মোট উৎপাদন খরচের প্রায় ৩০-৩৫% সেচ ব্যবস্থাপনায় ব্যয় হয়ে থাকে। তাই সেচের আধুনিক কলাকৌশল মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন অত্যন্ত জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ। সেচ ব্যবস্থাপনা একটি সমন্বিত কার্যক্রম যথা-১. প্রকৌশল ও কারিগরি কার্যক্রম, ২. সেচ সম্পৃক্ত কৃষিতাত্তি¡ক কার্যক্রম ও ৩. প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো উন্নয়ন।


কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনে যান্ত্রিক চাষ ও সেচের অবদান অপরিসীম। পাক-ভারত স্বাধীনতার পর তৎকালীন সরকার দেশের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ হতে জনগণকে মুক্তির লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের  আওতাধীন  কৃষি অধিদপ্তর ১৯৫১-৫২ অর্থবছরে মাত্র ৩টি শক্তিচালিত পাম্পের (এলএলপি) সাহায্যে সেচ কর পদ্ধতিতে সেচ কার্যক্রম শুরু করে। শক্তিচালিত পাম্পের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সংগ্রহ, সংরক্ষণ, বিতরণ, পরিচালনা, মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণের নিমিত্ত ১৯৬১ সালের ১৬ অক্টোবর ৩৭ নম্বর অধ্যাদেশ বলে ‘ইস্ট পাকিস্তান এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন’ (ইপিএডিসি) প্রতিষ্ঠা এবং দেশ স্বাধীনের পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু কর্র্তৃৃক পূনর্গঠিত বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিএডিসির স্লোগান-‘যারা যোগায় ক্ষুধার অন্ন, আমরা আছি তাঁদের জন্য।’ ওই স্লোগান এবং কার্যক্রমের দায়িত্ব গ্রহণের পর বিএডিসি এরইমধ্যে (পাকিস্তান) বাস্তবায়িত ‘যান্ত্রিক চাষ এবং শক্তিচালিত পাম্প সেচ’ প্রকল্প (Mechanized Cultivation and Power Pump Irrigation Project-MC&PPI) শিরোনামে ১৯৭০-৭৫ মেয়াদকালে ৯৭১৮.২০ লাখ টাকা ব্যয়ে বর্ণিত প্রকল্পটি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে। ওই প্রকল্পটির কার্যক্রম দুইভাগে বিভক্ত ছিল-এক অংশে যান্ত্রিক চাষাবাদ অপর অংশে শক্তিচালিত পাম্পের (এলএলপি) সাহায্যে ভ‚পরিস্থ পানির সেচ সম্প্রসারণ। তৎকালে কৃষকের চাহিদার প্রেক্ষিতে বিএডিসির মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পে জমিকর্ষণের ক্ষেত্রে পাওয়ার টিলার ও ট্রাক্টর প্রচলন শুরু হয়। যা কৃষক পর্যায়ে ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করে।


বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন  ‘দুনিয়া ভরে চেষ্টা করেও আমি চাউল কিনতে পারছি না। চাউল পাওয়া যায় না। যদি চাউল খেতে হয় আপনাদের চাউল পয়দা করে খেতে হবে। তিনি ফসলে সেচ ব্যবস্থাপনার কথা উল্লেখ করে বলেন ‘পাম্প যদি পাওয়া যায়, ভালো। যদি না পাওয়া যায় তবে স্বনির্ভর হোন। বাঁধ বেঁধে পানি আটকান,  সেই পানি দিয়ে ফসল ফলান।’


খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, ত্বরান্বিত ও সহজলভ্য করার নিমিত্ত জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ৩১ মে বিকেল ৪.০০ টায় আকস্মিকভাবে বিএডিসিতে পরিদর্শনে আসেন ও দীর্ঘ ৪৫ মিনিট অবস্থান করে বিভিন্ন দপ্তর ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণের সাথে সভা করেন। জাতির পিতা কৃষিভবনে পদার্পণে যেমন বিএডিসিকে ধন্য করেছে তেমনি কৃষির সেচ ব্যবস্থাকে করেছে সমৃদ্ধ। ১লা জুন ১৯৭২ পূর্বদেশ পত্রিকার প্রতিবেদনে জানা যায় বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘বিশেষজ্ঞদের মতে, চাষযোগ্য জমিগুলোকে যেখানে সম্ভব দুই ফসলি জমিতে পরিণত করা যেতে পারে। এতে তিন বছরের মধ্যে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন সম্ভব হতে পারে। সরকার কৃষকদের জন্য অগভীর নলকূপ এবং পাওয়ার পাম্প সরবরাহের ওপর বিশেষভাবে জোর দিচ্ছিল। কৃষকদের সেচ সুবিধাদিতে কমপক্ষে ১০ হাজার অগভীর নলক‚পের প্রয়োজন। বিলম্বে এ পাম্প সরবরাহের ব্যবস্থা করা হবে। সারাদেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর ব্যাপারে কৃষকদের কেউ উদ্বুদ্ধ করার জন্য সহজশর্তে ঋণ সরবরাহ করতে হবে। যদি প্রয়োজন হয়, কৃষকদেরকে ধারে অগভীর নলকূপের জল ব্যবহারের ব্যবস্থা করে দেয়া হবে। সে সময়ের নিয়ম অনুযায়ী কৃষকদের অগভীর নলক‚পের জল ব্যবহার করতে হলে মোট খরচের অর্ধেক বহন করতে হবে।’ ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের মধ্যে ধ্বংসপ্রাপ্ত কৃষি অবকাঠামো পুনর্নিমাণ ও কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহের জন্য ভর্তুকি/হ্রাসকৃত মূল্যে সেচযন্ত্র সরবরাহের নির্দেশনা এবং অগভীর নলক‚প স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব বিএডিসিতে অর্পন করেন। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশকে ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ ও দ্রুত দারিদ্র্যমুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধু সরকার দেশকে খাদ্যে স্বয়ংম্ভরতা আনয়নের লক্ষ্যে ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে বিএডিসিতে ‘অগভীর নলক‚পের মাধ্যমে সেচ কর্মসূচি’ শিরোনামে ১৯৭২-৮০ মেয়াদে ৫১৮০.৫৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন প্রদান করেন। সারাদেশে সেচ কার্যক্রম বিস্তৃতিকরণের লক্ষ্যে প্রথম পর্যায়ে বিএডিসি বিনামূল্যে অগভীর নলক‚প স্থাপন করে কৃষকদের মাঝে সেচ প্রদান করে। ভ‚গর্ভস্থ পানি ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ অনুযায়ী প্রতিটি নলক‚পের মধ্যে পারস্পরিক দূরত্ব, কমান্ড এরিয়া এবং ভ‚গর্ভস্থ পানির প্রাপ্যতার ওপর নির্ভর করে সেচযন্ত্র স্থাপন ও সরবরাহের করা হয়। এ ছাড়া জাতির পিতা সেচযন্ত্র এবং কৃষি যান্ত্রিকীকরণ কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সঠিকমাত্রায় পরিচালনার নিমিত্ত কৃষি সমবায়ের ওপর গুরুত্বারোপ এবং সমবায়ের আন্দোলনকে কৃষি বিপ্লব বাস্তবায়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। তিনি প্রতিটি সেচযন্ত্র ও কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষক সমবায় সমিতির কাছে হস্তান্তরের নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি ১৯৭৩-৭৪ অর্থবছর হতে সারাদেশে সেচ কার্যক্রম বিস্তৃতিকরণে শক্তিচালিত পাম্প ও গভীর নলকূপের পাশপাশি অগভীর নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে সেচকার্যক্রমের ব্যাপ্তি বৃদ্ধি করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর শাসন আমল অর্থাৎ ১৯৭১-৭২ থেকে ১৯৭৪-৭৫ পর্যন্ত গভীর নলকূপ ৯০৬ থেকে ২,৬৯৯টি অর্থাৎ ১৯৮%, স্বাধীনতা পূর্ব কৃষি মন্ত্রণালয় তাকাবি ঋণের (Taccavi Loan) আওতায় ভর্তুকি মূল্যে অগভীর নলক‚প ৭৯৩ থেকে ২৮২০টি অর্থাৎ ২৫৬%, শক্তিচালিত পাম্প ২৪,২৪৩ থেকে ৩৫,৫৩৪টি অর্থাৎ ৪৭% এবং সেচ এলাকা ৩,৮১,৬১৯ থেকে ৬,২৭,৪০৫ হেক্টর অর্থাৎ ৬৪.৪০% বৃদ্ধি পায়। ওই সেচযন্ত্রগুলো মাঠপর্যায়ে ক্ষেত্রায়নের মাধ্যমে বোরো আবাদের ব্যাপ্তি বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। তাঁরই ডাকে সাড়া দিয়ে আশুগঞ্জের স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি এবং কৃষকদের উদ্যোগে আশুগঞ্জ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রেও কুলিং কাজে ব্যবহৃত গরম পানিকে ঠাÐাকরণের মাধ্যমে আশুগঞ্জ সবুজ প্রকল্প নামে সেচকার্যক্রম শুরু করে এবং সরকারিভাবে ১৯৭৮-৭৯ সালে আশুগঞ্জ সবুজ প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীতে আশুগঞ্জের সাথে পলাশ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কুলিং কাজে ব্যবহৃত পানিকে একীভ‚ত করে ‘আশুগঞ্জ-পলাশ এগ্রো-ইরিগেশন প্রকল্প’ গ্রহণ করে। কৃষক জনতা জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে কৃষিতে বিপ্লব ঘটায়, যা অদ্যবধি চলমান রয়েছে। যা কৃষি উৎপাদন ও ভ‚পরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধিতে এক অন্যন্য ভ‚মিকা পালন করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় শুধুমাত্র সেচযন্ত্র মাঠ পর্যায়ে স্থাপন ও সরবরাহের ওপর নির্ভর না করে সেচযন্ত্রের বিভিন্ন খুচরা যন্ত্রাংশ ও নলক‚পের মালামাল তৈরি, মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণ কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (International Labor Organization-ILO) সহায়তায় জেলা পর্যায়ে জোনাল/রিজিয়নাল ওয়ার্কশপ স্থাপন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু করা হয়। ওই ওয়ার্কশপে সেচযন্ত্রের বিভিন্ন খুচরা যন্ত্রাংশ ও নলক‚পের মালামাল তৈরি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিএডিসির মেকানিক ও গ্রামীণ বেকার যুবকদের প্রশিক্ষিত করা হয়। ফলে দেশে সেচযন্ত্র পরিচালনা, মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণে কৃষকগণের ভোগান্তির পরিসমাপ্তি ঘটে।


ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে ক্রমহ্রাসমান আবাদি জমির ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে নদ-নদী ড্রেজিং ও খাল-নালা পুনঃখননের কোনো বিকল্প নেই। এ ছাড়াও সেচ কাজে আধুনিক প্রযুক্তির রাবার/হাইড্রোলিক এলিভেটর ড্যাম ও বিভিন্ন প্রকার সেচ অবকাঠামো নির্মাণ, বারিড পাইপ ও পানি সাশ্রয়ী ড্রিপ/স্প্রিংকলার সেচ পদ্ধতি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি শক্তির ব্যবহার, পলিশেডে নিরাপদ ও রপ্তানিযোগ্য উচ্চমূল্যের ফসল উৎপাদন সময়ের দাবি। বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার-২০১৮, সুখীসমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে রূপকল্প (Vision)-২০২১ সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি (SDG) বাস্তবায়ন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা অর্জন এবং শতবর্ষী ব-দ্বীপ পরিকল্পনা (Delta Plan-2100) এর আলোকে সারাদেশে সেচ কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারের সকল উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হবে বলে আশা করা যায়।

প্রধান  প্রকৌশলী (ক্ষুদ্রসেচ), বিএডিসি, ঢাকা। মোবাইল : ০১৭১৮৭৮১৯৭৯; ই- মেইল : aeirigation2badc@gmail.com

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon